ব্যবসায় পরিচিতি প্রথম অধ্যায় জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

-Advertisements-

অধ্যায় -১: ব্যবসায় পরিচিতি

ব্যবসায় পরিচিতি প্রথম অধ্যায় জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর:

Table of Contents

-Advertisements-

প্রশ্ন-১. ব্যবসায় কী?

উত্তর:  মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডই ব্যবসায়।

প্রশ্ন-২. ব্যবসায়ের মূল লক্ষ্য কী?

উত্তর: ব্যবসায়ের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মুনাফা অর্জন করা।

প্রশ্ন-৩. ব্যবসায়ের ঝুঁকি কী?

উত্তর: ব্যবসায়ের করতে গেলে যেসব প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়, তা-ই ব্যবসায়ের ঝুঁকি।

প্রশ্ন-৪. শিল্প কী?

উত্তর: যে প্রক্রিয়ায় প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, কাঁচামালের রুপদান এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে কাঁচামালকে মানুষের ব্যবহার উপযোগী পণ্যে পরিণত করা হয় তাই শিল্প।

-Advertisements-

প্রশ্ন-৫. প্রত্যক্ষ সেবা কী?

উত্তর: অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে স্বাধীন পেশায় নিয়োজিত থেকে অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন রকম সেবাকর্ম করাই প্রত্যক্ষ সেবা।

প্রশ্ন-৬. পরিবেশ কী?

উত্তর: পরিবেশ হলো কোনো অঞ্চলের জনগণের ও জীবনধারা ও অর্থনৈতিক কার্যাবলিকে প্রভাবিত করে, এমন সব উপাদানের সমষ্টি।

প্রশ্ন-৭. ব্যসায়িক পরিবেশ কী?

উত্তর: যেসব প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা ব্যবসায়িক সংগঠনের গঠন, কার্যাবলি, উন্নতি ও অবনতি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাবিত হয়, সেগুলোর সমষ্টিই ব্যবসায়িক পরিবেশ।

প্রশ্ন-৮. প্রকৃতিক পরিবেশ কী?

উত্তর: প্রকৃতিকেন্দ্রিক পরিবেশই হলো প্রাকৃতিক পরিবেশ।

-Advertisements-

প্রশ্ন-৯. অর্থনৈতিক পরিবেশ কী?

উত্তর: প্রাকৃতিক সম্পদ সংগ্রহ এবং সংগৃহীত সম্পদ দ্বারা পণদ্রব্য উৎপাদন ও বন্টনের ক্ষেত্রে যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়, তা-ই অর্থনৈতিক পরিবেশ।

প্রশ্ন-১০. বাণিজ্য কী?

উত্তর: উৎপাদকের নিকট থেকে উৎপাদিত পণ্য বা সেবা সামগ্রী ভোক্তার নিকট পৌছানো পর্যন্ত যাবতীয় কার্যাবলিই বাণিজ্য।

অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর:

প্রশ্ন-১. সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্য থাকতে হবে কেন? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর: ব্যবসায়ের সাথে জড়িত পণ্য বা সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্য থাকতে হবে। কারণ, আর্থিক মূল্য না থাকলে সেটা শুধুই সেবা হিসেবে গন্য হবে। ব্যবসায়িক কর্মকান্ডে মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি সেবার মনোভাব থাকতে হবে এবং তাপ অবশ্যই আর্থিক মূল্য থাকবে।

প্রশ্ন-২. মধ্যযুগের অন্তর্ভুক্ত বিষয়াদি কী কী?

উত্তর: মধ্যযুগের অন্তর্ভুক্ত বিষয়াদি হলো-

-Advertisements-

১. বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে দৃষ্প্রাপ্য শামুক, ঝিনুক, কড়ি ও পাথর ব্যবহার করা।

২. বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে স্বর্ণ, রৌপ্য অন্যান্য ধাতব মুদ্রার ব্যবহার।

৩. কাগজি মুদ্রার প্রচলন।

৪. বাজার ও শহর সৃষ্টি।

-Advertisements-

৫. ব্যবসায় সয়গঠনের উদ্ভব।

প্রশ্ন-৩. ব্যবসায়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।

উত্তর: বর্তমান বিশে^ ব্যবসায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। আজকের পৃথিবীতে যেসব দেশ উন্নতির চরম শিখরে অবস্থান করছে, যে দেশগুলো ব্যবসায়-বাণিজ্যে উন্নত। ব্যবসায়ের মাধ্যমে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার সহজ হয় এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়। ব্যবসায়ের মাদ্রমে বেকার মানুষের কর্মসংস্থান হয়। তাই সার্বিক দিক বিবেচনায় ব্যবসায়ের গুরুত্ব অনেক।

প্রশ্ন-৪.  ব্যবসায়ে গবেষণা ও সৃজনশীল কাজের উন্নয়ন ঘটায়-ব্যাখ্যা কর।

উত্তর: ব্যবসায়ের মাধ্যমে নতুন নতুন গবেষণার কার্যক্রম সম্প্রসারিত হচ্ছে। মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি বিভিন্ন সেবামূলক কার্যাবলি সম্পাদন করা হচ্ছে। ব্যবসায়-বাণিজ্যের ফলে নতুন নতুন শহর, বন্দর গড়ে ওঠে। ব্যবসায়-বাণিজ্যের ফলে দেশে- দেশে পণ্যদ্রব্যের আদান-প্রদানের সাথে সংসকৃতির বিনিময়ও ঘটে। আর এভাবেই ব্যবসায়ে গবেষণা ও সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটে থাকে।

প্রশ্ন-৫. প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবসায়ে সহায়ক কেন? ব্যখ্যা কর।

উত্তর: প্রাকৃতিক সম্পদগুলো হলো জল, নদনদী, ভ-প্রকৃতি, খনিজ কয়লা, চুনাপাথর, কঠিন শিলা ইত্যাদি। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যতীত কোনো কিছুই উৎপাদন করা যাবে না। শিল্পপ্রতিষ্ঠানে পণ্য উৎপাদনে কাঁচামাল প্রয়োজন হয়। এই কাঁচামাল পেতে হলে প্রয়োজন ভূমি। পরিবহনে প্রয়োজন নদীনালা অথবা স্থলপথ। ভূমির বিভিন্নতা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাপ্ততার বিভিন্নতার ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন এলাকার শিল্প।

-Advertisements-

সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর: ০১

নবম শ্রেণীর ব্যবসায় বিভাগের শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জেনে নিলেন কার বাবা কী করেন। কারো কারো বাবা সরকারি বা বেসরকারি চাকরিতে নিয়োজিত। কারো কারো বাবা আবার ব্যবসায়ের সাথে জড়িত। কারো আছে চালের ব্যবসায়, কারো বা হাঁস-মুরগীর খামার, আবার কারো ওষুধের দোকান। কারো কারো বাবা আবার আইনবৃত্তি, ডাক্তারি, প্রকৌশলবৃত্তি ও অডিজ ফার্ম পেশার সাথে জড়িত। এসব ব্যবসায়ের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যা অন্য পেশা থেকে আলাদা।

ক. মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে কী বলে?

খ. প্রত্যক্ষ সেবা ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।

গ. তোমাদের বাড়ি বা বিদ্যালয়ের আশেপাশে যে সকল ব্যবসায় চালু আছে তার একি তালিকা তৈরি কর।

-Advertisements-

ঘ. তৈরিকৃত তালিকায় ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যগুলোর ব্যাখ্যা দাও।

উত্তরঃ (ক)

মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে ব্যবসায় বলে।

উত্তরঃ (খ)

-Advertisements-

প্রত্যক্ষ সেবা বলতে এমন এক ধরনের সেবা ব্যবস্থাকে বোঝায় যেখানে সরাসরি সেবাদানকারী হতে সেবাক্রহীতা সেবা গ্রহণ করতে পারে। অর্থ উপার্জনের জন্য যারা স্বাধীন পেশায় নিয়োজিত তারা এ ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে। যেমন-ডাক্তার, প্রকৌশলী, উকিল প্রভৃতি পেশাজীবীরা।

উত্তরঃ (গ)

বর্তমান বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণের ফলে একটি দেশের সর্বত্র ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে শুরু করেছে। সেই সুবাদে আমাদের বাড়ি এবং বিদ্যালয়ের আশেপাশেও বিভিন্ন ব্যবসায় চালু হয়েছে। নিম্নে এর একটি তালিকা তৈরি করা হলো :

১) ওষুধের দোকান;

-Advertisements-

২) বিউটি পার্লার

৩) হাঁস-মুরগির খামার;

৪) চালের দোকান;

৫) মুদি দোকান;

-Advertisements-

৬) স্টেশনারি শপ;

৭) ডিপার্টমেন্টাল স্টোর;

৮) সবজির দোকান;

৯) লন্ড্রি;

-Advertisements-

১০) সেলুন ইত্যাদি।

উত্তরঃ (ঘ)

নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা তাদের বাড়ি বা বিদ্যালয়ের আশেপাশে যে সকল ব্যবসায় চালু আছে তার একটি তালিকা তৈরি করেছে। তালিকায় বর্ণিত ব্যবসায়ের বৈশিষ্ঠগুলোর ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো-

১) প্রতিটি ব্যবসায় অর্থের লেনদেন সংঘটিত হয়।

-Advertisements-

২) ব্যবসায় ক্রেতা ও বিক্রেতা দু’টি পক্ষ থাকে।

৩) ব্রবসায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে সংঘটিত হয় যার মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

৪) প্রতিটি ব্যবসায় পরিচালনা করা হয় মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে।

৫) ব্রভসায় আর্থিক ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে।

-Advertisements-

৬) সকল ব্যবসায়ের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হলো ব্যবসায়ের সাথে জড়িত পণ্য বা সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্য থাকতে হবে।

৭) বৈধতা ব্যবসায়ের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট।

৮) সকল ব্যবসায়ের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো সেবা প্রদান অথবা জনগনের কল্যাণ করা।

৯) ব্যবসায়ে বিভিন্ন ধরনের উপযোগ সৃষ্টি করা হয়ে থাকে।

-Advertisements-

১০) ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে অর্থসংস্থান করতে হয়।

সৃজনশীল প্রশ্নোত্তরঃ ০২

-Advertisements-

যে সব প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা ব্যবসায়িক সংগঠনের গঠন, কার্যাবলি, উন্নতি ও অবনতি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাবিত হয় সেগুলোর সমষ্টিকে ব্যবসায়িক পরিবেশ বলে। কোনো স্থানের ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার উন্নতি নির্ভর করে ব্যসায়িক পরিবেশের উপর। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশে^ ব্যবসায়িক পরিবেশের সকল উপাদানগুলো অনুকূল না হলে ব্যবসা-বাণিজ্যে উন্নতি লাভ করে টিকে থাকা কঠিন। ব্যবসা ও বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাব বিস্তারকারী পরিবেশগত উপাদানসূহের উন্নয়ন খুবই জরুরি। ব্যবসায়-বাণিজ্য ও শিল্প উন্নয়নে অনূকূল পরিবেশ তৈরিতে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে আমাদের এ দেশ চিরকাল বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত ছিল।

ক. মানবসম্পদ ব্যবসায়ের কোন পরিবেশের অন্তর্গত?

-Advertisements-

খ. ব্যবসায়ীকে কেন আইনগত পরিবেমের উপাদানগুলো বিবেচনা করতে হবে?

গ. ‘ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাব বিস্তারকারী পরিবেশগত উপাদানসমূহের উন্নয়ন খবই জরুরি।’ ব্যাখ্যা কর।

ঘ. ‘আমাদের এ দেশ চিরকালই বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত ছিল।’ উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তরঃ (ক)

-Advertisements-

মানবসম্পদ ব্যবসায়ের অর্থনৈতিক পরিবেশের অন্তর্গত।

উত্তরঃ (খ)

 ব্যবসা-বাণিজ্যের সফলতা অর্জন করতে হলে একজন ব্যবসায়ীকে ব্যবসায় পরিবেশের সবগুলো উপাদানই বিবেনচা করতে হবে তার মধ্যে আনগত পরিবেশ অন্যতম। সরকারের যাবতীয় নীতিমালা যে সকল পণ্যের জন্য সুবিধাজনক, অণ্যদিকে যে সকল পণ্য আমদানিতে কঠোর বিধিনিষেধ ও নানা প্রকার কঠিন শর্তারোপ থাকে, সে সকল পণ্যের সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে আমদানি করলে ব্যবসায় সফল হবেন।

উত্তরঃ (গ)

-Advertisements-

অর্থনৈতিক পরিবেশ ব্যবসায়ের আর্থিক দিক নির্ধারণ করে। আর ব্যবসায়ে অর্থ্যের যোগান না থাকলে সমগ্র ব্যবসায় ব্যাহত হয়। তাই ব্যবসা-বানিজ্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাব বিস্তারকারী সকল পরিবেশগত উপাদানসমূহের উন্নয়ন খুবই জরুরী। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, শ্রমিক অসন্তোষ, ধর্মঘট, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অদক্ষতা, প্রশাসনিক জটিলতা, দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি ইত্যাদি সমস্যাগুলো দূর করতে হবে। তাছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ ও সঞ্চয় বৃদ্ধি ও সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা বৃদ্ধি করতে হবে। তবেই ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহজ হবে।

উত্তরঃ (ঘ)

আমাদের দেশে বাণিজ্যের জন্য সর্বপ্রথম খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে পর্তুগিজরা এসে বাণিজ্য আরম্ভ করেন। তারা চট্রগ্রাম কে বৃহৎ বন্দর নামে অভিহিত করেন। সমুদ্রপথে ব্যবসায়ের জন্য আমাদের দেশ প্রসিদ্ধ ছিল। সমুদ্রগামী জাহাজও এ দেশে নির্মিত হয়। জাহাজ নির্মাণ প্রণালীর শ্রেষ্ঠত্বের জন্য রোমের সম্রাট চট্রগ্রাম হতে জাহাজ নির্মাণ করে নিতেন। হালিশহর, পতেঙ্গা প্রামে দেশীয় শিল্পীর কর্তৃত্বে অনেকগুলো জাহাজ নির্মাণ কাখারা ছিল। এ ছাড়া বিশেষ কাপড় মসলিনের জন্য সোনগাঁও ছিল বিখ্যাত ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হতো। আমাদের দেশের বাণিজ্যের সুখ্যাতির জন্য অনেক আগে থেকেই আরব বণিকরা এ দেশে বাণিজ্য করতে আসত। চৈনিক পরিব্রাজক মাহুয়ান এবং ইতিহাসবিদ ডব্লিউ ডব্লিউ হান্টারের লেখায় আমাদের দেশের বাণিজ্যের সুখ্যাতি এবং জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সুখ্যাতির সত্যতার প্রমাণ পাওয়া যায়।

আমাদের এ দেশ চিরকালে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত ছিল। 

-Advertisements-
-Advertisements-

You cannot copy content of this page